সকল সৃষ্টির পিছনে লুকায়িত রয়েছে কিছু না কিছু উদ্দেশ্য। যেমন মানবজাতি সৃষ্টির পিছনেও রয়েছে মহান আল্লাহ তায়ালার একটি বিশাল উদ্দেশ্য। যেন মানবজাতি সবাই আর আনুগত্য করে। ঠিক তেমনি মাদরাসাতুল আকসা আল-ইসলামিয়া প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে সমাজের এই শিকলবন্দী লেখাপড়া থেকে শিক্ষার্থীদের মুক্ত করে তাদের স্বাধীনভাবে লেখাপড়ার জন্য। মাদরাসাতুল আকসা আল-ইসলামিয়া যেই এলাকায় প্রতিষ্ঠা হয়েছে,মূলত সেখানকার ছেলেমেয়েরা লেখাপড়ার ব্যাপারে সম্পূর্ণভাবে উদাসীন। মূলত তাদের কথাই চিন্তা করে ২০২৩ সালের ১২ই ডিসেম্বর পারিবারিকভাবে প্রতিষ্ঠা করা হয় মাদরাসাতুল আকসা আল-ইসলামিয়া। সমাজের সকল শ্রেণীর মানুষ যেন একই ছাদের নিচে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে,সেই মহৎ উদ্দেশ্য পূরণ করার লক্ষ্যে এই মাদরাসাতুল আকসা আল-ইসলামিয়া প্রতিষ্ঠা... বিস্তারিত
মহান আল্লাহ তায়ালা মানবজাতিকে সৃষ্টি করেছেন আশরাফুল মাখলুকাত হিসেবে। মানুষ হলো সৃষ্টির সেরা জীব। মহান আল্লাহ তায়ালা যখন রাসূল সাল্লাল্লাহু সাল্লাম এর নিকট জিব্রাইল আলাইহিস সালামের মাধ্যমে কুরআন নাযিল করেন। প্রথম নাযিলকৃত আয়াতটি ছিল(ইক্বরা) তোমরা পড়ো। মূলত এর দ্বারা বুঝা যায়, মহান আল্লাহ তায়ালা মানব সৃষ্টির পূর্ব থেকেই তার শিক্ষার ব্যাপারটা নিশ্চিত করে রেখেছেন। এই শিক্ষার মাধ্যমেই সমাজে কে ভালো এবং কে খারাপ তা নির্ণয় করা হয়। যেমন রসূল সাঃ বলেছেন, প্রত্যেক মুসলমান নর নারীর উপর দ্বীনি ইলম শিক্ষা করা ফরজ। এতে করে শিক্ষা গ্রহণের ব্যাপারটা সকলের জন্যই আবশ্যিক হয়ে পড়ে। ইতিহাস লক্ষ্য করলেও দ... বিস্তারিত
পৃথিবীতে মানুষকে পাঠানো হয়েছে মহান রাব্বুল আলামীনের খলিফা অর্থাৎ প্রতিনিধি হিসেবে। তার প্রতিনিধিত্ব করার জন্যে প্রথম শর্ত তাঁকে জানা, তাঁর মহিমা, একত্ববাদ ও সীমাহীন ক্ষমতার বলয় সম্পর্কে সম্যক ধারণা রাখা। আর এজন্যে প্রয়োজন শিক্ষার। শিক্ষা ছাড়া মানুষ যেমন নিজেকে জানতে পারেনা, তেমনি পারে না তার রবকে চিনতে। শিক্ষার দ্বারা মানুষ আলোকিত হয়, সত্য সুন্দরের পথ প্রাপ্ত হয়, শাশ্বত মূল্যবোধ সম্পন্ন হয়। মানব জীবনে শিক্ষার এই অপরিহার্যতাকে আমরা উপলদ্ধি করতে পারি হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর স্মরণীয় বাণী থেকে: ‘বিদ্বানের কলমের কালি, শহীদের রক্তের চেয়েও মূল্যবান’। কিংবা ‘মুসলিম নর-নারী প্রত্যেকের ওপর জ্ঞান অর্জন অ... বিস্তারিত
মানুষ সৃষ্টিগতভাবেই আশরাফুল মাখলুকাত। মানুষকে সকল সৃষ্টি জীব থেকে আলাদা করা হয়েছে শিক্ষার দ্বারা। পৃথিবীতে মানুষ ব্যতীত অন্য কাউকে মহান আল্লাহ তায়ালা এই যোগ্যতা দান করেননি। মহান আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনের মধ্যে বিভিন্ন জায়গায় শিক্ষার ব্যাপারে গুরুত্বারূপ করেছেন। যেমন সূরা আর রাহমানে, আল্লাহ প্রথম কুরআনের শিক্ষার ব্যাপারে বলেছেন, পরবর্তীতে মানব সৃষ্টির কথা বলেছেন। এর মাধ্যমেই বুঝা যায় মহান আল্লাহ তায়ালা মানব সৃষ্টির পূর্ব থেকেই শিক্ষা গ্রহণ করাকে বাধ্যতামূলক করে দিয়েছেন। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার হাদিসে বলেছেন, আমি তোমাদের মাঝে আদিষ্ট হয়েছি উত্তম শিক্ষক হিসেবে। এই... বিস্তারিত
মহান আল্লাহ তায়ালা এই মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেছে তার আনুগত্যের জন্য। আর তার সৃষ্টির মধ্যে সবচাইতে প্রিয় সৃষ্টি হল মানুষ। আল্লাহ তায়ালা মানুষকে সকল যোগ্যতা দিয়েই তৈরি করেছেন। তন্মধ্যে সবচাইতে যেই দামি জিনিসটা আল্লাহ তায়ালা মানুষকে দিয়েছেন তা হলো শিক্ষা গ্রহণের ক্ষমতা। যা তার অন্যকোনো সৃষ্টি জীব কেই দেন নাই। মহান আল্লাহ তায়ালা এই কুরআনকে অবতীর্ণ করেছেন মানবজাতির হেদায়াতের জন্য। আর এই হেদায়েতের মূল উদ্দেশ্য হল শিক্ষা। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেছেন, পড়ো তোমার প্রভুর নামে,যিনি তোমার সৃষ্টি করেছেন। মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন, মূর্খ বন্ধুর চাইতে জ্ঞানী শত্রু অনেক ভালো। মূর্খতা সকল জাতি... বিস্তারিত